সিম কার নামে নিবন্ধন করা? মোবাইল নাম্বার বা সিম কার্ড কার নামে নিবন্ধন করা হয়েছে তা নিশ্চই আপনার চেক করা দরকার। বাংলাদেশে সিম রেজিস্ট্রেশন করার আইনটি অনেক দিন ধরেই চালু হয়েছে। btrc sim registration check
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন না করলে অনেকের সিম বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। সিম কার নামে নিবন্ধন
যারা সময় মতো সিম বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন করেছেন তারাই সিম কার্ড ব্যবহার করতে সক্ষম হয়েছেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করার নিয়মটি চালু করা হয়েছে।
বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করার ফলে একজন মানুষের পরিচয় খুব সহজেই আইন শৃঙ্খলা বাহিনী বের করতে পারে।
কেউ যদি নিবন্ধন করা সিম কার্ডের মাধ্যমে কোনো অপরাধ থাকে এবং তা লোকানোর চেষ্টা করে তাহলে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী খুব সহজেই তাকে ট্র্যাক করতে ও তার পরিচয় জানতে পারবে।
সূচীপত্র
সিম কার নামে নিবন্ধন
বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে ডিজিটাল পদ্ধতিতে সিম কার্ড রেজিস্ট্রেশন করে কিনতে হয়। বাংলাদেশে এই সিস্টেমটি আগে চালু ছিলো না But বর্তমানে তা বাস্তবায়ন হয়েছে।
সিম কার নামে নিবন্ধন করা আছে তা নিয়ে অনেকেই চিন্তার মধ্যে থাকে। Because সিম কার্ড কখনো যদি হারিয়ে যায় তাহলে সেটা উঠানোর জন্য পুনরায় রেজিস্ট্রেশন করতে হয় আর তাই সিমের প্রকৃত মালিক খুজে বের করতে হবে।
সিমের প্রকৃত মালিক খুঁজে বের করতে না পারলে সেই সিমটি আর রিপ্লেস করা যাবে না। সিম কার নামে নিবন্ধন
আর আপনি যদি সিমের প্রকৃত মালিক কে তা আগেই জেনে রাখেন তাহলে কোনো সমস্যায় পরতে হবে না।
Because একটি সিম নাম্বার দিয়ে অনেক ধরনের গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা হয়। সিমের মালিকানা পরিবর্তন
বাংলাদেশে কয়েকটি সিম অপারেটর রয়েছে। তার মধ্যে টেলিটক হচ্ছে বাংলাদেশের সরকারি সিম। সিম কার নামে নিবন্ধন
আপনি যেই অপারেটরের সিম ক্রয় করতে যাবেন তার জন্য বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম নিবন্ধন করতে হবে।
মূলত একজন ব্যক্তির পরিচয় জেনে রাখার জন্য বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম কার্ড রেজিস্ট্রেশন করা হয়। আর এই তথ্যটি BTRC ডাটাবেজে জমা হয়।
সিম কার নামে রেজিষ্ট্রেশন করা আছে?
আপনার গুরুত্বপূর্ণ সিমটি কার নামে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে তা নিশ্চই জানতে চাচ্ছেন। But বাংলাদেশে সাধারণ জনগণের জন্য এখনো কোনো অ্যাপস বা অনলাইন প্লাটফর্ম বের হয়নি যার মাধ্যমে সিমের মালিকানা যাচাই করা যায়। তবে যে পদ্ধতিটি বের হয়েছে সেটা হলো আইডি কার্ডের মাধ্যমে যাচাই করা।
এই পদ্ধতিতে তারাই সিমের আসল মালিকানা যাচাই করতে পারবেন যারা বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশন করেছেন।
বাংলাদেশী যে সকল সিম অপারেটর আপনি ব্যবহার করছেন তার প্রত্যেকটির মালিকানা যাচাই করতে পারবেন।
সিমের প্রকৃত মালিকানা যাচাই করার জন্য আপনাকে জানতে হবে আপনি কার NID দিয়ে সিমটি রেজিস্ট্রেশন করেছেন।
আপনি যদি জানতে না পারেন কার জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে সিম নিবন্ধন করেছেন তাহলে আপনার পরিবারের সবার NID দিয়ে চেক করতে পারেন।
যদি কোনো জাতীয় পরিচয়প্ত্র দিয়ে সিমের মালিকানা যাচাই করতে না পারেন তাহলে আপনি সেই সিমটি কখনো রিপ্লেস করতে পারবেন না। btrc sim registration check
সিমের মালিকানা যাচাই করার জন্য সিম থেকে কোনো টাকা খরচ হবে না। সিম কার নামে নিবন্ধন
তাই সিমের প্রকৃত মালিক পাওয়ার জন্য যদি পরিবারের সকলের NID দিয়ে যাচাই করার প্রয়োজন পরে তাহলে সেটাই করুন।
সিমের মালিকানা চেক করার উপায়
সকল মোবাইল ও সিমের যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করা থাকে বাংলাদেশের BTRC সংস্থাটির মধ্যে। সিম কার নামে নিবন্ধন
তাই BTRC সংস্থাটি সম্পূর্ণ ফ্রিতে NID কার্ডের মাধ্যমে সিমের মালিকানা যাচাই করার জন্য কয়েকটি উপায় করে দিয়েছে।

বাংলাদেশী সকল সিম/রিম যেমন- বাংলালিংক , রবি , টেলিটক , গ্রামীণফোন ও এয়ারটেলের নিবন্ধন যাচাই করার জন্য *১৬০০১# নাম্বারটি উন্মোক্ত করে দেওয়া হয়েছে।
এই নাম্বারে ডায়াল করেই আপনি সকল সিম/রিম এর মালিকানা যাচাই করতে পারবেন। সিম কার নামে নিবন্ধন
এটাই সিম ও রিম এর প্রকৃত মালিক খুঁজে দিতে সক্ষম হবে। সিমের মালিকানা পরিবর্তন
*১৬০০১# ডায়াল করলে আপনার কাছে NID কার্ডের লাস্ট ৪ ডিজিট সংখ্যাটি চাওয়া হবে। সিম কার নামে নিবন্ধন
অর্থাৎ আপনার সিমটি যার জাতীয় পরিচয়প্ত্র দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে সেই এনআইডির শেষের ৪ সংখ্যা দিতে হবে।
একটি NID দিয়ে সিমের প্রকৃত মালিক খুঁজে না পাওয়া গেলে পরিবারের অন্য সদস্যদের জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে চেষ্টা করতে পারেন।
*16001# নাম্বারে ডায়াল করে চাহিদা মত তথ্য দিবেন অথবা চাইলে সরাসরি *16001*your nid last 4 digit number# দিয়ে ডায়াল করবেন তাহলেই কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার মোবাইলে একটি মেসেজ চলে আসবে।
মেসেজেটির মধ্যে সিমের প্রকৃত মালিক ও একটি NID দিয়ে কয়টি সিম নিবন্ধন করা হয়েছে তাও জানতে পারবেন।
এভাবে বিটিআরসি থেকে একটি মেসেজের মাধ্যমে আপনার সিমের প্রকৃত মালিকানা চেক করতে পারবেন। সিম কার নামে নিবন্ধন
সিমের মালিকানা কেন জেনে রাখা উচিৎ?
একটি সিম কার্ড দিয়ে মানুষ নানা রকম গুরুত্বপূর্ণ একাউন্ট তৈরী করে থাকে। কখনো যদি মোবাইল হারিয়ে যায় তাহলে সিমটিও হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া অনেক সময় সিমটি ক্ষতিগ্রস্থ হলে সিম কার্ড অকেজু হয়ে যায়। ফলে সিমটি পুনরায় রিপ্লেসমেন্ট করার জন্য সিমের প্রকৃত মালিকানা জানার প্রয়োজন পরে। Because সিম রিপ্লেসমেন্ট করতে হলে ভোটার আইডি কার্ড ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর প্রয়োজন হয়। তাই সিম নষ্ট বা হারিয়ে যাওয়ার আগেই সিমের প্রকৃত মালিক জেনে রাখুন।
সিম রেজিস্ট্রেশন/রিপ্লেসমেন্ট করার নিয়ম
আপনার সিম কার্ড যদি হারিয়ে যায় বা নষ্ট হয়ে যায় তাহলে সেই সিমটি পুনরায় ব্যবহার করার জন্য সিম রিপ্লেসমেন্টের প্রয়োজন হয়।
নতুন সিম রেজিস্ট্রেশন করে ক্রয় করা বা সিম Replacement করার প্রক্রিয়া একই।
নতুন সিম ক্রয় করার জন্য যেমন ভোটার আইডি কার্ড ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট এর দরকার হয়, ঠিক তেমনই সিম Replacement করার জন্যেও একই পদ্ধতি।
সিম রিপ্লেসমেন্টের কাজটি করার জন্য আপনার নিকটস্থ কোনো সিম কার্ড বিক্রেতার কাছে জেনে পারেন অথবা সিম অপারেটর কাস্টমার কেয়ারে যেতে পারেন।
সিম রিপ্লেসমেন্ট করতে যাওয়ার আগে অবশ্যই প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাথে নিয়ে যাবেন। সিম কার নামে নিবন্ধন
আরো পড়ুন-
সিমের মালিকানা পরিবর্তন
বর্তমানে প্রতিটি সিম কার্ড বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে রেজিস্ট্রেশন করা হয়। ফলে অনেকের কাছেই ভোটার আইডি কার্ড থাকে না।
পরিবারের অনেক ছেলে-মেয়ের ভোটার আইডি কার্ড না থাকায় বাবা-মা বা অন্য যে কারো ভোটার আইডি কার্ড ব্যবহার করে নতুন একটি সিম ক্রয় করে থাকে। ফলে একটা পর্যায় যেয়ে সিমটি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যায়ে ফলে মালিকানা পরিবর্তন প্রয়োজন পরে।
ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে সিম কার্ডের মালিকানা পরিবর্তন করার কোনো সুযোগ নেই। তবে যেটা পারবেন সেটা হলো SIM CARD মালিকানা পরিবর্তনের প্রক্রিয়া জেনে নেওয়া।
সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য সিম অপারেটরগুলো আলাদা ভাবে নিয়ম করে দিয়েছে। সিম কার নামে নিবন্ধন
আপনি যে সিম অপারেটর ইউজ করছেন সেটার প্রক্রিয়সহ বাকি গুলোর প্রক্রিয়াও এখন জেনে নিতে পারবেন।
বাংলালিংক সিমের মালিকানা পরিবর্তন
Banglalink sim এর মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য যেসব ডকুমেন্ট লাগবে তা হলোঃ সিমের বর্তমান মালিক ও তার NID কার্ড লাগবে সাথে যিনি নতুন গ্রাহক হবেন তার ভোটার আইডি কার্ড প্রয়োজন হবে।
এক্ষেত্রে কোনো চার্জ ছাড়াই বাংলালিংক কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে ও দুজনকেই উপস্থিত থাকতে হবে।
বাংলালিংক সিমের মালিকানা পরিবর্তন সংক্রান্ত আরো তথ্য জানতে 121 নাম্বারে ডায়াল করুন। সিম রেজিস্ট্রেশন চেক
জিপি সিমের মালিকানা পরিবর্তন
আপনি যদি গ্রামীন ফোনের সিম অপারেটর মালিকানা চেঞ্জ করতে চান তাহলে বর্তমান মালিকের প্রয়োজন পরবে। কিন্তু যার নামে মালিকানা নিয়ে আসতে চাচ্ছেন তার কিছু ডকুমেন্ট লাগবে।
বর্তমানে যার নামে সিম কার্ডটি নিবন্ধন করা আছে তার কোনো ডকুমেন্টের প্রয়োজন নেই। সিম কার নামে নিবন্ধন
তবে মালিকানা পরিবর্তন করার সময় দুজনকেই উপস্থিত থাকতে হবে। সিম রেজিস্ট্রেশন চেক
যার নামে সিমের মালিকানা পরিবর্তন করবেন তার নাম, ঠিকানা ও ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজন হবে। সাথে যার নামে সিমটি বর্তমানে রেজিস্ট্রেশন করা আছে তিনি ও যে এখন নতুন গ্রাহক হবে তাকে একসাথে উপস্থিত থাকতে হবে। কারণ সিমটি biometrics পদ্ধতিতে মালিকানা পরিবর্তন করা হবে।
এক্ষেত্রে আপনি চাইলে জিপি সিমের কাস্টমারে যেতে পারেন অথবা নিকটস্ত কোনো GP সিম রিপ্লেসমেন্ট করার দোকানে যেতে পারেন।
মাত্র ২০ টাকার মধ্যেই এই কাজটি সম্পন্ন করা যাবে। সিম কার নামে নিবন্ধন
১২১ নাম্বারে ডায়াল করে জিপি সিমের ownership change সংক্রান্ত আরো তথ্য জানতে জিপি সিম কাস্টমার কেয়ারের সাথে যোগাযোগ করুন।
এয়ারটেল ও রবি সিমের মালিকানা পরিবর্তন
রবি বা এয়ারটেল সিমের মালিকানা পরিবর্তনের জন্য খুবই সহজ প্রোসেস রয়েছে।
আপনি যার নাম পরিবর্তন করে নিজের নামে SIM transfer করতে চাচ্ছেন তাকে লাগবে ও তার ভোটার আইডি কার্ড লাগবে। এবং আপনার নামে সিমটি নিবন্ধন করতে চাইলে আপনার ভোটার আইডি কার্ড লাগবে।
এছাড়াও দুজনের Fingerprint প্রয়োজন পরবে। সিম কার নামে নিবন্ধন
এই কাজটি করার জন্য আপনাকে কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে ও কোনো সার্ভিস চার্জ ছাড়াই মালিকানা পরিবর্তন করতে পারবেন।
রবি ও এয়ারটেল সিমের মালিকানা পরিবর্তন সংক্রান্ত আরো তথ্য জানতে 01678600786 এই নাম্বারে dialed করুন।
টেলিটক সিমের মালিকানা পরিবর্তন
Teletalk সিম এর মালিকানা পরিবর্তনের জন্য একই প্রসেস যেমন- দুই ব্যক্তিকেই ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপিসহ কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে।
টেলিটক সিমের কাস্টমারের সাথে যোগাযোগ করার জন্য ১২১ নাম্বারে ডায়াল করুন। সিম কার নামে নিবন্ধন
মৃত ব্যক্তির সিমের মালিকানা পরিবর্তন

প্রতিটি সিম গ্রাহকদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যখন কোনো ব্যক্তি সিম কার্ডের মাধ্যমে নানা রকম important কাজ করে থাকেন তখন সেই সিমটি হারিয়ে গেলে খুবই ঝামেলার মধ্যে পরতে হয় যদি সেই ব্যক্তি মারা যায়।
মৃত ব্যক্তির সিমের মালিকানা পরিবর্তন করার জন্য sim কোম্পানিগুলো আলাদা ভাবে প্রসেস তৈরি করেছে। তাদের চাহিদা তথ্য দিয়ে মত সিমের মালিকানা পরিবর্তন করতে পারবেন।
এক্ষেত্রে আপনাকে যা যা করতে হবে সেগুলো পর্যায়ক্রমে নিচে তুলে ধরা হলো- সিম কার নামে নিবন্ধন
gp সিমের মালিকানা পরিবর্তন
মৃত ব্যক্তি যদি গ্রামীনফোন সিম ব্যবহার করে থাকেন তাহলে তার সিমটির মালিকানা পরিবর্তনের জন্য আপনাকে কিছু document সংগ্রহ করতে হবে সেই মৃত ব্যক্তির পরিবারের ও আপনার নিজের। ডকুমেন্টগুলো হলোঃ নতুন গ্রাহক ও মৃত ব্যক্তির nid কার্ড, মৃত ব্যক্তির পরিবারের কাছ থেকে NOC (no objection certificate) সংগ্রহ, মৃত ব্যক্তির সাথে আপনার সম্পর্কের ওয়ারিশনামা ও মৃত ব্যক্তির মৃত্যু সনদপত্র লাগবে। আর এই ডকুমেন্টগুলো নিয়ে আপনাকে জিপি সিমের কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে। এভাবে গ্রামীনফোনের মৃত গ্রাহকের সিমের মালিকানা পরিবর্তন করা হয়।
Robi/Airtel সিমের মালিকানা পরিবর্তন
মৃত ব্যক্তির ক্ষেত্রে রবি/এয়ারটেল সিমের মালিকানা পরিবর্তনের জন্য আপনাকে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংগ্রহ করতে হবে।
যেসব কাগজপত্রগুলো লাগবে তা হলোঃ মৃত ব্যক্তির মৃত্যু সনদপত্র, ভোটার আইডি কার্ড, মৃত ব্যক্তির সাথে আপনার রিলেশন কি তার ওয়ারীশনামা, মৃত ব্যক্তির পরিবারের সদস্যদের NOC লাগবে।
No Objection Certificate এর মধ্যে পরিবারের সদস্যদের সাইন লাগবে ও তাদের ভোটার আইডি কার্ডের ফটো কপি লাগবে।
এইদিকে সিমটি আপনার নামে করার জন্য আপনার nid card ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট লাগবে।
কাজটি করার জন্য আপনাকে সরাসরি কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে। সিম কার নামে নিবন্ধন btrc sim registration check
নিবন্ধিত সিম বন্ধ করার উপায়
আপনার ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে যদি অধিক পরিমাণে সিম নিবন্ধন হয়ে থাকে তাহলে যে সিমগুলো আপনার প্রয়োজন নেই সেগুলো বন্ধ করতে পারবেন।
সিম কার্ডের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করার জন্য সিম কোম্পানিগুলো আলাদা ভাবে প্রোসেস করেছে।
কিভাবে আপনার নিবন্ধিত সিম বন্ধ করবেন তা জানতে নিচের নিয়মগুলো ফলো করুন। সিম কার নামে নিবন্ধন
টেলিটক সিম বন্ধ করার উপায়
আপনার যদি কয়েকটি টেলিটক সিম থাকে তাহলে অপ্রয়োজনীয় সিম কার্ডটি বন্ধ করতে পারবেন। সিম কার নামে নিবন্ধন
সঠিক নিয়মে সিম কার্ড ডিএক্টিভ করার ক্ষেত্রে আগামী বা বর্ণমালা সিমগুলো বন্ধ করা খুব কঠিন হয়ে পরবে।
টেলিটকের অন্যান্য সিমগুলো deactivate করতে কোনো সমস্যা হবে না। সিম রিপ্লেসমেন্ট করার নিয়ম
টেলিটক সিম বন্ধ করার জন্য আপনার ভোটার আইডি কার্ডের ফটো কপি নিয়ে টেলিটকের কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে।
ভোটার আইডি কার্ড ও যে নাম্বার বন্ধ করতে চাচ্ছেন সেই নাম্বারটি কাস্টমার কেয়ারের লোকের কাছে দিলে তারাই sim deactivate করে দিবে। এরজন্য আপনার কাছ থেকে কোনো সার্ভিস চার্জ নেওয়া হবে না।
গ্রামীন সিম বন্ধ করার উপায়
জিপি সিম বন্ধ করার জন্য আপনার ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে ও যে নাম্বারটি বন্ধ করতে চাচ্ছেন সেটা প্রয়োজন হবে। এক্ষেত্রে কোনো service charge নেই।
এয়ারটেল ও রবি সিম বন্ধ করার নিয়ম
রবি/এয়ারটেল সিম সারাজীবনের বন্ধ করার জন্য আপনাকে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সাথে নিয়ে কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে।
কোনো সার্ভিস চার্জ ছাড়াই আপনার ভোটার আইডি কার্ড ও আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে সিমটির নিবন্ধন বাতিল করা হবে।
বাংলালিংক সিম বন্ধ করার নিয়ম
বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতিতে যদি প্রয়োজনের চাইতে বেশি সিম নিবন্ধন করে থাকেন তাহলে অপ্রয়োজনীয় সিমগুলো সহজেই biometric cancel করে দিতে পারবেন।
বাংলালিংক সিমের রেজিস্ট্রেশন বাতিল করার জন্য আপনার ভোটার আইডি কার্ড ও নাম্বারটিসহ আপনাকে কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে।
এরজন্য কোনো চার্জ প্রযোজ্য নয়। তবে একদিনে মাত্র একটি সিমের registration বাতিল করতে পারবেন।
কিছু প্রশ্ন উত্তরঃ
একটি NID কার্ড দিয়ে কয়টি সিম নিবন্ধন করা যাবে?
BTRC তথ্য অনুযায়ী একটি জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে মোট ১৫টি সিম কার্ড রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। ১৫টির বেশি নিবন্ধন করা হলে অতিরিক্ত সিমগুলো যেকোনো সময় বন্ধ করে দেওয়া হবে।
জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া সিম নিবন্ধন করার উপায় কি?
প্রকৃত পক্ষে ১৫টি সিম/রিম নিবন্ধন করা গেলেও আপনি চাইলে জন্ম নিবন্ধন, ড্রাইভিং লাইসেন্স ও পাসপোর্টের মাধ্যমেও আরো ২টি সিম রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।
সিম বন্ধ হওয়ার কারণ কি?
Sim Card বন্ধ হয়ে যাওয়ার প্রধান কারণ হলো সঠিক নিয়মে সিম নিবন্ধন না করা। সিম কার্ড রেজিস্ট্রেশন না করলে বা একটি আইডি কার্ড দিয়ে ১৫টি বেশি সিম রেজিস্ট্রেশন করলে অতিরিক্ত সিমগুলো বন্ধ হয়ে যায়।
আমার ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন হয়েছে?
NID কার্ড দিয়ে কয়টি সিম নিবন্ধন করা হয়েছে তা জানার জন্য আপনার মোবাইল থেকে *16001# ডায়াল করুন এবং ভোটার আইডি কার্ডের লাস্ট ৪ ডিজিট দিয়ে সাবমিট করুন। তাহলেই মেসেজের মাধ্যমে আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে।
উপসংহার
সিম কার্ড রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্যাবলি এখানে শেয়ার করা হয়েছে। সিম কার নামে নিবন্ধন
একটি ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে কয়টি সিম নিবন্ধন করা যাবে ও কার নামে সিম রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ ভাবে জানানু হয়েছে এই আর্টিকেলটিতে।
আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হলে অবশ্যই সোশ্যাল মিডিয়ায়ে শেয়ার করবেন। সিম কার নামে নিবন্ধন
[…] মোবাইলের সিম কার্ড কার নামে নিবন্ধন […]